Saturday, August 29, 2020

সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে।

 




একটি ভুল প্রচারের নিরসনঃ-
গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নয়।
_______________
সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া।
এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে।
গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে।
সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক।
আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক।
গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া।
এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন।
আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না-
এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা।
বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল।
গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত।
তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন।
কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন।
মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ।
এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন।
আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি।
গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল।
মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত।
এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি॥
[ যত পরিমানে সম্ভব পোস্ট শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন]

Thursday, May 30, 2019

হযরত সুলায়মান (আঃ)-এর সমাধি, জিনদের তৈরি দেওয়াল ও পিলার


পবিত্র কোরআন শরিফের ২৭ নং সূরা আন-নামলের ১৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘সুলায়মান (আ.)-এর জন্য মানুষ, জিন ও পাখিদের মধ্য থেকে এক বিশাল বাহিনী সমবেত করা হয়েছিল। তারা ছিল বিভিন্ন ব্যূহে সুবিন্যস্ত।’ হযরত সুলায়মান (আ.) ছিলেন হযরত দাউদ (আ.) এর সবচেয়ে কনিষ্ঠ পুত্র। তিনি জন্মগ্রহণ করেন জেরুজালেমে।
আল্লাহ তায়ালা তাকে অনেক বিস্ময়কর নেয়ামত দান করেছিলেন। তিনি প্রাণীদের সঙ্গে কথা বলতে পারতেন। তিনি জিনদের নিয়ন্ত্রণ করতেন। পিতা হযরত দাউদ (আ.) এর মৃত্যুর পর তিনি ৩০ বছর ফিলিস্তিন শাসন করেন। তিনি মসজিদুল আকসা সংস্কারে জিনদের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
কথিত আছে, সুলায়মানের সময় জিনদের তৈরি মসজিদুল আকসার কিছু দেওয়াল ও দুটি পিলার এই মসজিদের বেইজমেন্ট এলাকায় এখনো দেখা যায়। হযরত সুলায়মান (আ.)-এর মাজারটি মসজিদুল আকসার কমপাউন্ডে অবস্থিত। মসজিদুল আকসা হচ্ছে মক্কা ও মদিনা শরিফের পর তৃতীয় পবিত্র ধর্মীয় স্থাপনা।

পবিত্র মাহে রমযান উপলক্ষ্যে গৌরনদী মাতব্বর হোটেল সেহরি ফ্রি মাশাল্লাহ বাংলাদেশে সম্ভব আশা করি ব্যবসায়িরা শিক্ষা গ্রহন করবেন।


ঢাকা-বরিশাল হাইওয়ের একটি রেস্টুরেন্ট। নাম মাতাব্বর হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট। রেস্টুরেন্টটির বৈশিষ্ট্য হলো রমজানে সেহরির কোনো টাকা রাখেন না প্রতিষ্ঠানটির মালিক। 

মালিক মো. আবদুর রশিদ বলেন, ১১ মাস ব্যবসা করি আর রমজানে ফ্রি সেহরি খাওয়াই।
সোমবার রাতে ঢাকা থেকে বরিশাল যাওয়ার পথে ওই হোটেলে খেতে যান বরগুনা কোর্টের অ্যাডভোটেক আবদুল্লা আল সাইদ। সেহরি শেষে দোকানি টাকা না রাখায় একটু অবাক হন তিনি। পরে বিষয়টি নিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট দেন এবং সঙ্গে জুড়ে দেন সেই মহৎ উদ্যোক্তার ছবি।
 
তার দেয়া স্ট্যাটাসটি হলো-
‘রমজানের রোজার মধ্যে রাতের বাসে হাইওয়েতে যাতায়াত করা আমাদের জন্য খুব দুশ্চিন্তার বিষয় না হলেও মোটামুটি চিন্তার বিষয়।
কারণ ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ের মতো আমাদের ঢাকা-বরিশাল হাইওয়েতে খুব ভালো মানের খাবার হোটেল পাওয়া যায় না। তাই সাহরি খাওয়ার জন্য আমাদের ভরসা করতে হয় রাস্তার পাশে মোটামুটি মানের খাবার হোটেলের ওপর।
এ ভরসার মধ্যে দুইটি চিন্তার বিষয় হল খাবারের মান এবং খাবারের অতিরিক্ত মূল্য। খাবারের মূল্য অনেক সময় হোটেল মালিকরা দ্বিগুন থেকে তিনগুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করে থাকেন। যাত্রীরা মোটামুটি বাধ্য থাকেন হোটেল মালিকের নির্ধারিত মূল্যে খাবার গ্রহণ করার জন্য। কারণ তাদের হাতে কোনো বিকল্প উপায় থাকে না।
যাত্রীদের এই অসহায়ত্বের সম্পূর্ণ সুযোগ গ্রহণ করে হোটেল মালিকরা। তার মধ্যে পুরাতন পচা-বাসি খাবার তো আছেই। আমরা যারা রোজার মধ্যে ঢাকা থেকে বাড়িতে আসার জন্য রাতের বাসে যাতায়াত করি তারা এই বিষয় গুলোর ওপরে মোটামুটি অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি।
আমি কিছুদিন আগে একটি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য ঢাকায় গমণ করি এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে গতকাল (সোমবার) রাত ৯ টায় সাকুরা পরিবহনের একটি বাসে ঢাকা থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা করি।
বাসে উঠে বাসের সুপারভাইজারের সঙ্গে সেহরি খাওয়ার বিষয় নিয়ে কথা বললাম এবং সে আমাকে আশ্বস্ত করল রাত ৩ টার দিকে যে স্থানে হোটেল পাওয়া যাবে ওই স্থানে আমাদেরকে সেহরি খাওয়ানোর জন্য বাস থামানো হবে।
রাতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদী বাসস্ট্যান্ডে বাস থামল। যে হোটেলের সামনে বাসটি থামল ওই হোটেলের সামনে আরও ১০ থেকে ১২টি বাস থামানো ছিল। ঢাকা-বরিশাল রুটে চলাচলরত ভালো মানের অধিকাংশ বাসই ওই হোটেলের সামনে থামানো দেখতে পেলাম।
যাত্রীদের সেহরি খাওয়ার জন্য একসঙ্গে অনেকগুলো বাস এই হোটেলটির সামনে থামায় হোটেলটিতে অনেক ভিড় হয়ে গেল। আমি সেহরি খাওয়ার জন্য হোটেলের খাবার টেবিলের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম এবং কিছুক্ষণ পরে একটি চেয়ার খালি হলে আমি ওই চেয়ারটিতে বসি। আমি খাবারের কোনো দাম জিজ্ঞেস না করে খাওয়া শুরু করলাম কিন্তু আমার পাশে একজন যাত্রী হোটেলের বয়কে দাম জিজ্ঞেস করতেই বয় উত্তর দিল দাম লাগবে না কি খাইবেন বলেন।
কথাটা শুনে তখনও বুঝতে পারিনি বিষয়টা কী। আমি খাওয়া শেষ করে বিল দেওয়ার জন্য হোটেলের ম্যানেজারের কাছে যাই। তিনি আমাকে বিনয়ের সঙ্গে বললেন টাকা দেয়া লাগবে না। আমি বিষয়টি বুঝতে পারলাম না। তাই আবার তাকে জিজ্ঞেস করলাম কেন টাকা দেয়া লাগবে না। সে আমাকে জানালো, বাবা বছরে ১১ মাস ব্যবসা করি এক মাস আল্লাহর খেদমত করি।
আমি একটু অবাক হয়ে গেলাম এবং বিষয়টি ভালো করে বোঝার চেষ্টা করলাম। জানতে পারলাম তিনি হোটেলের ম্যানেজার নন, তিনি হোটেলের মালিক। রমজান মাসে কারও কাছে হোটেলের খাওয়া বাবদ কোনো টাকা গ্রহণ করেন না।
আমার মতো কৌতুহলি হয়ে অনেক যাত্রী তার কাছ থেকে বিষয়টা বোঝার চেষ্টা করল। অনেক যাত্রী অবাক হয়ে হোটেলের মালিকের দিকে তাকিয়ে রইল। তার হোটেলের বয়রাও অনেক আন্তরিক। যে কোনো একজন খাবারের জন্য চেয়ারে বসলেই সঙ্গে সঙ্গে জিজ্ঞেস করে কি খাবেন মাছ না মাংস। মাছ হলে কোন মাছ মাংস আর মাংস হলে কিসের মাংস।
যেখানে বাংলাদেশ রমজান মাসে ব্যবসায়ীরা পণ্য মজুদদারি করে মূল্য বৃদ্ধি করে। ভেজাল পচা-বাসি এবং অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য বিক্রির দায়ে ম্যাজিস্ট্রেট মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করে নামি দামি খাবার হোটেলগুলোতে জরিমানা করেন।
সেখানে গৌরনদী বাসস্ট্যান্ডের কাছে এই হোটেল মালিক স্রোতের বিপরীতে ব্যবসা করা একজন মানুষ। যে মানুষ রমজান মাসে রোজাদারদের খেদমত করার জন্য এই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে সে অবশ্যই কোনো সময় পচা-বাসি খাবার বিক্রি করতে পারেন না। এটা আমার বিশ্বাস।
ভালো থাকুক এই ভালো মানুষগুলো এবং তাদের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুক আমাদের দেশের বড় বড় ব্যবসায়ীরা।'

Wednesday, May 29, 2019

রমাদানের শেষ দশকে বেশী বেশী পড়ি

- সায়্যিদুল ইসতিগফার (ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দোআ) اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ হে আল্লাহ্‌! আপনি আমার রব্ব, আপনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনার বান্দা। আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খলাক্বতানী ওয়া আনা ‘আব্দুকা, وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ আর আমি আমার সাধ্য মতো আপনার (তাওহীদের) অঙ্গীকার ও (জান্নাতের) প্রতিশ্রুতির উপর রয়েছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট থেকে আপনার আশ্রয় চাই। ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাস্তাত্বা‘তু। আ‘উযু বিকা মিন শাররি মা সানা‘তু, أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ، وَأَبُوءُ بِذَنْبِي আপনি আমাকে আপনার যে নিয়ামত দিয়েছেন তা আমি স্বীকার করছি, আর আমি স্বীকার করছি আমার অপরাধ। আবূউলাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়্যা, ওয়া আবূউ বিযাম্বী। فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لاَ يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلاَّ أَنْتَ অতএব আপনি আমাকে মাফ করুন। নিশ্চয় আপনি ছাড়া আর কেউ গুনাহসমূহ মাফ করে না। ফাগফির লী, ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা আনতা বুখারী, ৭/১৫০, নং ৬৩০৬। দোআ ও যিকির (হিসনুল মুসলিম) অ্যাপটি পেতেঃhttps://goo.gl/hmWsrH

Sunday, March 17, 2019

My Web Page

Bootstrap
This site developed by Moynul Islam

This is html caption. This is link

প্রথম বুটস্টাফ কনটেন্ট

মঈনুল ইসলাম রাজিব

ঝালকাঠী মফস্বল অনেক পুরাতন এক বানিজ্যিক এলাকা। এই মফস্বলের পুরাতন নাম ছিল মহারাজগঞ্জ। কালের পর কাল অতিবাহিত হয়ে এক সময় এখানে এক বাজার বসত যেখানে জালের কাঠি বিক্রি করা হতো। সেখান থেকে ঝালকাঠী মফস্বলের নাম করণ করা হয় বলে শুনা যায়। এ অঞ্চলের বালাম চাল অনেক বিখ্যাত। এছাড়াও এখানের হাতে বোনা পাটি, গামছা ইত্যাদি প্রসিদ্ধ।

ঝালকাঠী মফস্বল অনেক পুরাতন এক বানিজ্যিক এলাকা। এই মফস্বলের পুরাতন নাম ছিল মহারাজগঞ্জ। কালের পর কাল অতিবাহিত হয়ে এক সময় এখানে এক বাজার বসত যেখানে জালের কাঠি বিক্রি করা হতো। সেখান থেকে ঝালকাঠী মফস্বলের নাম করণ করা হয় বলে শুনা যায়। এ অঞ্চলের বালাম চাল অনেক বিখ্যাত। এছাড়াও এখানের হাতে বোনা পাটি, গামছা ইত্যাদি প্রসিদ্ধ।

ঝালকাঠী মফস্বল অনেক পুরাতন এক বানিজ্যিক এলাকা। এই মফস্বলের পুরাতন নাম ছিল মহারাজগঞ্জ। কালের পর কাল অতিবাহিত হয়ে এক সময় এখানে এক বাজার বসত যেখানে জালের কাঠি বিক্রি করা হতো। সেখান থেকে ঝালকাঠী মফস্বলের নাম করণ করা হয় বলে শুনা যায়। এ অঞ্চলের বালাম চাল অনেক বিখ্যাত। এছাড়াও এখানের হাতে বোনা পাটি, গামছা ইত্যাদি প্রসিদ্ধ। এখানে অনেক বিখ্যাত কবি , মনিষি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিল। এই মফস্বল প্রাচ্যের কলকাতা নামেও পরিচিত ছিল। শিক্ষায়ও আমাদের এই মফস্বল অনেক উন্নত ছিল। কবি কামিনী রায়, শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক প্রমুখ এই অঞ্চলেই জন্মগ্রহন করেন।

Friday, March 15, 2019

Christchurch mosque hero tackled gunman and grabbed weapon


A heroic bystander tackled a gunman and grabbed his weapon after he opened fire at worshippers at a mosque in New Zealand.
Syed Mazharuddin witnessed the terrifying moment at Christchurch’s Linwood Mosque during a terrorist attack that claimed the lives of seven people.
Mazharuddin said the gunman entered the mosque and began shooting indiscriminately at worshippers, causing them to flee.
“People got feared and there was screaming around and I tried to take cover,” he told the New Zealand Herald .
“By the time I took cover this guy came through the main entrance door and it’s a small mosque – there were about 60-70 people there.
“Just around the entrance door there were elderly people sitting there praying and he just started shooting at them.”
A young man who worked at the mosque bravely saw his opportunity and pounced on the shooter, taking his gun in the process.
“The hero tried to chase and he couldn’t find the trigger in the gun … he ran behind him but there were people waiting for him in the car and he fled.”
The fate of the unnamed hero is unclear but Mazharuddin said two of his friends died in the attack.
“I ran out and then the police came and they didn’t let me come back in again so I couldn’t save my friend, he was bleeding heavily,” he said.
“It took almost half an hour, more than half an hour by the time the ambulance could arrive and I think he must have died.”
At least 49 people have been killed and 40 seriously injured in co-ordinated terror attacks on Friday afternoon.
Innocent worshippers were shot at point blank range in during the Friday prayers.
One of the suspected gunmen – named as Australian national Brenton Tarrant – broadcast the horrific scenes live on Facebook using a GoPro camera.
Horrified witnesses have described seeing bodies everywhere, with one grieving man reportedly heard wailing: “My wife is dead.”
Police had earlier said four people – three men and one woman – had been taken into custody in relation to the devastating shootings.

Christchurch shooting: Cricketers to return home from NZ Saturday night


Bangladesh national cricket team is set return home from New Zealand on Saturday night following the cancellation of the last and final Test due to the terrorist attacks on two mosques in Christchurch.
The Tigers will leave Christchurch on a Singapore Airlines flight around 12 noon (local time) and are expected to arrive at Hazrat Shahjalal International Airport here around 10:45pm (BST), reports news agency UNB citing Team Manager Khaled Masud Pilot.
The Bangladesh team initially faced some problems to get air tickets for all the members for a single flight, but it was resolved later and the cricketers are set to return home together.
Mass shootings at two mosques full of worshippers attending Friday prayers killed 49 people, including three Bangladeshis, in Christchurch.
Authorities charged one person, detained three others and defused explosive devices in what appeared to be a carefully planned racist attack.
Players and members of the coaching staff of the Bangladesh team were on a bus and approaching the Masjid Al Noor in Hagley Park when the shooting broke out. They narrowly escaped the shooting as they were just 50 yards away from the spot.
The Bangladesh team members were extremely shocked after the incident.

...............


Sunday, March 3, 2019

PM calls on army to be vigilant against internal, external threats


Prime Minister Sheikh Hasina has called on the Bangladesh Army to be ready to face internal and external threats for protecting the constitution and the sovereignty of the country.
“You’ll have to be always ready to jointly face any threat, be it internal or external, for protecting the holy constitution and the sovereignty of the motherland,” the premier said on Sunday while addressing the ‘National Standard’ Awarding Ceremony to four battalions of Bangladesh Infantry Regiment (BIR) of the Bangladesh Army in Rajshahi Cantonment.
PM Sheikh Hasina conferred the ‘National Standard’ upon the 7th, 8th, 9th and 10th Bangladesh Infantry Regiments in recognition of their excellence, hard practice and dutifulness.
The PM told the audience that the army has always extended their cooperation to the government in serving people.
“I believe the army will stand beside people whenever needed during the tenure of the present government,” the PM said while thanking the army personnel for playing a significant role in upholding the democratic process by performing their duty sincerely in the 11th parliamentary election.
In addition to that, the Prime Minister also thanked the people of the country for giving her a chance to form the government for the fourth term and the consecutive third term.
The Prime Minister said the Army is engaged in nation-building activities like construction of Padma Bridge and Cox’s Bazar-Technaf Marine Drive, alongside their main duty.
She added that Bangladesh Army earned rare dignity and image for Bangladesh through their sacrifice, sincerity and professionalism in establishment of world peace and different foreign missions.
She said a process is on to modernise the Bangladesh Army following the foresighted guidelines of the Father of the Nation.
PM Sheikh Hasina said she approved in principle the formation of Bangladesh Infantry Regiment in 1999 and formally hoisted the flag of BIR on April 21, 2001.
“It’s the only regiment which was formed after the Independence of Bangladesh,” she said adding that now there are 43 units and two Para-commando battalions under the BIR.
She added that Bangladesh is marching forward and will continue on the path of development.
The PM was greeted with a perfectly timed parade of the four battalions of the BIR at the Rajshahi cantonment.
As the Prime Minister arrived at the parade ground, Chief of Army Staff General Aziz Ahmed received her.
She inspected the parade riding an open decorated jeep and took salute. The Chief of Army Staff and the Parade Commander were also with the PM at that time.
The Prime Minister handed over the National Flag to the Commanders of the respective battalions.

Fakhrul, Moudud visit ailing Quader at BSMMU


A BNP delegation, led by party Secretary General Mirza Fakhrul Islam Alamgir, visited ailing Road, Transport and Bridges Minister Obaidul Quader at Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University (BSMMU) on Sunday.
Fakhrul—along with BNP standing committee members Moudud Ahmed and Dr Abdul Moyeen Khan went to BSMMU around 9:50pm.
They were received by the AL Organising Secretary AKM Enamul Haque Shamim and Assistant Office Secretary Biplob Barua.
Later, they were taken to BSMMU’s Coronary Care Unit (CCU) where the ailing minister is undergoing treatment.
Exiting the hospital, Moudud told the press that Quader was sedated and asleep.
“We talked to his wife, and doctors who are treating of him, and enquired about his health condition, we pray to Allah for his [Quader’s] quick recovery,” said Moudud Ahmed.
Obaidul Quader was admitted to the CCU of the hospital on Sunday morning following his breathing complications.
Later, doctors found three blockages in his coronary artery following an angiogram.
Quader is now undergoing treatment at the Coronary Care Unit (CCU) in Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University for cardiac ailment.
A medical board, led by BSMMU Vice Chancellor Prof Kanak Kanti Barua, has been formed for the treatment of the minister.

A decisive crackdown on extremist and militant organisations in the country looks imminent. “The action would soon be visible as things progress,” a source told a group of journalists at a background briefing on Sunday. The imminence of an action against extremist groups was confirmed by Information Minister Fawad Chaudhry while talking in DawnNews programme Do Raaye. He said the government had taken a firm decision that there would be a stern action against all militant groups. This, he said, was in accordance with the political consensus contained in the National Action Plan (NAP). The information minister refused to give any timeline for the operation against militant groups like Jaish-e-Mohammad (JeM), accused of masterminding the Pulwama attack that triggered the latest crisis with India and took both nuclear-armed rivals close to war, and Jamaatud Dawa (JuD) and its charity wing Falah-i-Insaniat Foundation (FIF). Mr Chaudhry said the timeline was something for the security forces to decide. The National Security Committee had in its Feb 21 meeting “decided to accelerate action against proscribed organisations” and ordered re-imposition of ban on JuD and FIF. Prime Minister Imran Khan had on that occasion, while emphasising eradication of “militancy and extremism” from society, said the state could not be allowed to “become hostage to extremists”. The source categorically denied that the action was in response to Indian pressure after the Pulwama incident and said the decision had been taken much before the Feb 14 attack on Indian security forces in Pulwama, although it became public later. The dossier given by India on the Pulwama attack, he maintained, contained nothing except an iteration of its narrative on alleged Pakistan-based groups. “We are taking action in our national interest. We have to correct the course. We cannot leave this mess for our next generation,” the source said, adding that the “existing political consensus within the country was an opportunity to take Pakistan on the positive track”. He said the action would help deal with the issues arising out of the Financial Action Task Force (FATF) listing. Pakistan, despite making significant progress on the initial concerns of FATF, came under renewed pressure at the Paris plenary last month. The source said at the briefing that there could be law enforcement actions against JeM, JuD and FIF. However, it was clear from the conversation that Pakistan would also review its stance on the issue of listing of JeM leader Masood Azhar by the United Nations Security Council. “No individual is more important than Pakistan,” he said while responding to a question. “Pakistan won’t make it a matter of ego,” he said in response to another. “We won’t test our friends either,” he said in reference to China that has been maintaining a technical hold on Azhar’s listing by the UNSC. The United States, Britain and France — three permanent members of the UNSC with veto power — have again, after Pulwama, moved the Security Council for designation of Azhar as a global terrorist. When asked why Pakistan had in the past failed in acting against the proscribed groups, the source said the elements of NAP relating to military had been implemented, but those pertaining of civilians lagged behind because of lack of “capacity, capability and will”. He pointed to compulsions of certain political leaders as one reason, but said no one could be absolved of responsibility. “It was decided in NAP in 2014 that there would action against proscribed groups. That required strategic shift and such changes take time,” he emphasised, observing that time had now come to decisively against these groups. Talking about the latest confrontation with India in which ‘a strategic pause’ in hostilities was obvious on Sunday, he said it was in the interest of Pakistan to ‘exit’ from the face-off at this stage when it had attained “moral, diplomatic and military ascendancy” over India. However, India’s case was different, he argued, saying that it might be a tough decision for Prime Minister Narendra Modi to de-escalate at this stage because of the political cost. “That’s why they are taking time. Now that the strategic pause is there, they would have gone back to re-evaluate their options.” Inter-Services Public Relations in its update on the LoC situation on Sunday reported calm after heavy exchanges over the past few days following use of air power by the two countries. “After heavy exchange of fire on night 1st/2nd March there is relative calm along LoC with intermittent fire during last night in Neza Pir, Jandrot and Baghsar sectors,” it said. PM Modi, the source said, needed a face saving, but “Pakistan would not give one at the cost of its esteem and integrity”. He, however, stressed that Pakistan would at the same time not do anything provocative. Pakistan’s game plan, he said, was based on “rationality” and not “weakness” because any further escalation could lead to disastrous consequences.


A medical team from Singapore’s Mount Elizabeth Hospital has advised not to take Awami League General Secretary Obaidul Quader abroad now.
They entered Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University (BSMMU) around 7:45pm Sunday and met with Quader’s medical board.
The board said it would be risky to move him for treatment abroad in this condition.
The minister is stable but still in critical condition, his doctors said at a press briefing on Sunday afternoon at BSMMU.
Three of his coronary arteries were found blocked and his diabetes was found to be uncontrolled, doctors said.
He blinked when Prime Minister Sheikh Hasina called his name, and when President Abdul Hamid spoke to him, he opened his eyes and tried to speak, doctors said.
Quader was admitted to the hospital after he fell sick Sunday morning.
Quader had complained about difficulty regarding his breathing after the Fajr prayers.
Later, he was taken to the BSMMU.
The minister’s Personal Secretary Gautam Chandra said the minister was admitted to the hospital around 8:30am.
Quader is now undergoing treatment at the Coronary Care Unit (CCU) in Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University for cardiac ailment.
A medical board, led by BSMMU Vice Chancellor Prof Kanak Kanti Barua, has been formed for the treatment of the minister.

Pakistan plans decisive crackdown on militant outfits


A decisive crackdown on extremist and militant organisations in the country looks imminent.
“The action would soon be visible as things progress,” a source told a group of journalists at a background briefing on Sunday.
The imminence of an action against extremist groups was confirmed by Information Minister Fawad Chaudhry while talking in DawnNews programme Do Raaye. He said the government had taken a firm decision that there would be a stern action against all militant groups. This, he said, was in accordance with the political consensus contained in the National Action Plan (NAP).
The information minister refused to give any timeline for the operation against militant groups like Jaish-e-Mohammad (JeM), accused of masterminding the Pulwama attack that triggered the latest crisis with India and took both nuclear-armed rivals close to war, and Jamaatud Dawa (JuD) and its charity wing Falah-i-Insaniat Foundation (FIF). Mr Chaudhry said the timeline was something for the security forces to decide.
The National Security Committee had in its Feb 21 meeting “decided to accelerate action against proscribed organisations” and ordered re-imposition of ban on JuD and FIF. Prime Minister Imran Khan had on that occasion, while emphasising eradication of “militancy and extremism” from society, said the state could not be allowed to “become hostage to extremists”.
The source categorically denied that the action was in response to Indian pressure after the Pulwama incident and said the decision had been taken much before the Feb 14 attack on Indian security forces in Pulwama, although it became public later. The dossier given by India on the Pulwama attack, he maintained, contained nothing except an iteration of its narrative on alleged Pakistan-based groups.
“We are taking action in our national interest. We have to correct the course. We cannot leave this mess for our next generation,” the source said, adding that the “existing political consensus within the country was an opportunity to take Pakistan on the positive track”.
He said the action would help deal with the issues arising out of the Financial Action Task Force (FATF) listing. Pakistan, despite making significant progress on the initial concerns of FATF, came under renewed pressure at the Paris plenary last month.
The source said at the briefing that there could be law enforcement actions against JeM, JuD and FIF. However, it was clear from the conversation that Pakistan would also review its stance on the issue of listing of JeM leader Masood Azhar by the United Nations Security Council. “No individual is more important than Pakistan,” he said while responding to a question. “Pakistan won’t make it a matter of ego,” he said in response to another. “We won’t test our friends either,” he said in reference to China that has been maintaining a technical hold on Azhar’s listing by the UNSC.
The United States, Britain and France — three permanent members of the UNSC with veto power — have again, after Pulwama, moved the Security Council for designation of Azhar as a global terrorist.
When asked why Pakistan had in the past failed in acting against the proscribed groups, the source said the elements of NAP relating to military had been implemented, but those pertaining of civilians lagged behind because of lack of “capacity, capability and will”. He pointed to compulsions of certain political leaders as one reason, but said no one could be absolved of responsibility.
“It was decided in NAP in 2014 that there would action against proscribed groups. That required strategic shift and such changes take time,” he emphasised, observing that time had now come to decisively against these groups.
Talking about the latest confrontation with India in which ‘a strategic pause’ in hostilities was obvious on Sunday, he said it was in the interest of Pakistan to ‘exit’ from the face-off at this stage when it had attained “moral, diplomatic and military ascendancy” over India. However, India’s case was different, he argued, saying that it might be a tough decision for Prime Minister Narendra Modi to de-escalate at this stage because of the political cost. “That’s why they are taking time. Now that the strategic pause is there, they would have gone back to re-evaluate their options.”
Inter-Services Public Relations in its update on the LoC situation on Sunday reported calm after heavy exchanges over the past few days following use of air power by the two countries. “After heavy exchange of fire on night 1st/2nd March there is relative calm along LoC with intermittent fire during last night in Neza Pir, Jandrot and Baghsar sectors,” it said.
PM Modi, the source said, needed a face saving, but “Pakistan would not give one at the cost of its esteem and integrity”. He, however, stressed that Pakistan would at the same time not do anything provocative. Pakistan’s game plan, he said, was based on “rationality” and not “weakness” because any further escalation could lead to disastrous consequences.

Dr Devi Shetty coming to visit Quader


Renowned Indian cardiologist Dr Devi Shetty is coming to Bangladesh to see the condition of ailing Road Transport and Bridges Minister Obaidul Quader, who is undergoing treatment at Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University(BSMMU).
Awami League joint general secretary Mahbubul Alam Hanif on Monday confirmed the matter.
The AL leader came up with the information while talking to reporters after visiting Quader at BSMMU around 11 am.
Hanif said, “Qauder’s condition is gradually improving. Now, the condition is somewhat better. I talked to doctors. They are hopeful over his recovery.”
The Medical Board will decide whether the Minister will be taken to Singapore. BSMMU Vice Chancellor Professor Kanak Kanti Barua will brief reporters over the decision.
Obaidul Quader was admitted to the CCU of the hospital on Sunday morning following his breathing complications.
Later, doctors found three blockages in his coronary artery following an angiogram.